বৈষম্যের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের চলমান আন্দোলন
বাংলাদেশের আম জনতার সিংহভাগ তাদের অধিকার সম্পর্কে জানে না; কারণ তাদেরকে এ সম্পর্কে জানতে দেয়া হয়না।সরকার আসে, সরকার যায়।সাধারণ মানুষের লক্ষ্য অপূর্ণ থেকে যায়।মানুষের মৌলিক অধিকার পুরনের পথে বহু অনাকাঙ্ক্ষিত বাধা সৃষ্টি হয়;এসব সৃষ্টি করে মূলত সরকারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বর্তমানে শিক্ষক সমাজ আন্দোলন করছে।এটা যতটুকু না তাদের স্বার্থসাধনের জন্য, তার চেয়ে বেশি দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের জন্য।যাদের জন্য এবং যাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষায় বৈষম্য বিলুপ্ত হওয়া প্রয়োজন তারা তা অনুধাবন করছে না।একই দেশের নাগরিক, একই দেশের মাটি-জলে মানুষ, একই দেশের সন্তান হয়েও তারা অবহেলা আর শোষণের শিকার।রাষ্ট্রব্যবস্থার অন্যায্য আচরণের কারণে দেশের প্রায় ৯৭%মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থী সরকারি সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। বেসরকারি শিক্ষা কতটুকু বঞ্চিত তা কাগজে কলমে হিসেব করলে সকলের চোখ কপালে উঠবে।যদিও বৈশ্বিক বিচারে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও যৌক্তিক সহযোগিতা পায়না।এখন অন্তত মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাকে জাতীয়করণ করা উচিত।এটা কিছুটা হলেও গ্রাম এবং শহরের মাঝে বিদ্যমান বৈষম্য নিরসনে ভূমিকা রাখবে।আমরা সচেতন রাজনৈতিকদের ভূমিকা প্রত্যাশা করছি।
আমাদের অগ্রগামী দলের একটা সাহসী অংশ ঢাকা শহরে অবস্থান করছে।তারা সত্য অনুধাবন করেছে।আরেকটা অংশ লেজুড়বৃত্তিতে স্বস্তি পাচ্ছে।কোনটা সম্মানজনক কর্ম, তা আমরা বুঝি।আমাদের মধ্যে যারা এখনো সত্য অনুধাবনে ব্যর্থ হচ্ছেন তাদের আগামীদিনগুলো সম্মানের হবে বলে অনেকে মনে করেন না।
আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজম্মের কাজে মাথা উচু রাখতে চাই।তাই, বিশ্বাস করি সংগ্রামই লক্ষ্য অর্জনে নিশ্চয়তা দেয়।আসুন সকলেই মাধ্যমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণে সংগ্রাম অভ্যাহত রাখি।1/24/18
বাংলাদেশের আম জনতার সিংহভাগ তাদের অধিকার সম্পর্কে জানে না; কারণ তাদেরকে এ সম্পর্কে জানতে দেয়া হয়না।সরকার আসে, সরকার যায়।সাধারণ মানুষের লক্ষ্য অপূর্ণ থেকে যায়।মানুষের মৌলিক অধিকার পুরনের পথে বহু অনাকাঙ্ক্ষিত বাধা সৃষ্টি হয়;এসব সৃষ্টি করে মূলত সরকারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বর্তমানে শিক্ষক সমাজ আন্দোলন করছে।এটা যতটুকু না তাদের স্বার্থসাধনের জন্য, তার চেয়ে বেশি দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের জন্য।যাদের জন্য এবং যাদের সন্তানদের জন্য শিক্ষায় বৈষম্য বিলুপ্ত হওয়া প্রয়োজন তারা তা অনুধাবন করছে না।একই দেশের নাগরিক, একই দেশের মাটি-জলে মানুষ, একই দেশের সন্তান হয়েও তারা অবহেলা আর শোষণের শিকার।রাষ্ট্রব্যবস্থার অন্যায্য আচরণের কারণে দেশের প্রায় ৯৭%মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থী সরকারি সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। বেসরকারি শিক্ষা কতটুকু বঞ্চিত তা কাগজে কলমে হিসেব করলে সকলের চোখ কপালে উঠবে।যদিও বৈশ্বিক বিচারে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও যৌক্তিক সহযোগিতা পায়না।এখন অন্তত মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাকে জাতীয়করণ করা উচিত।এটা কিছুটা হলেও গ্রাম এবং শহরের মাঝে বিদ্যমান বৈষম্য নিরসনে ভূমিকা রাখবে।আমরা সচেতন রাজনৈতিকদের ভূমিকা প্রত্যাশা করছি।
আমাদের অগ্রগামী দলের একটা সাহসী অংশ ঢাকা শহরে অবস্থান করছে।তারা সত্য অনুধাবন করেছে।আরেকটা অংশ লেজুড়বৃত্তিতে স্বস্তি পাচ্ছে।কোনটা সম্মানজনক কর্ম, তা আমরা বুঝি।আমাদের মধ্যে যারা এখনো সত্য অনুধাবনে ব্যর্থ হচ্ছেন তাদের আগামীদিনগুলো সম্মানের হবে বলে অনেকে মনে করেন না।
আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজম্মের কাজে মাথা উচু রাখতে চাই।তাই, বিশ্বাস করি সংগ্রামই লক্ষ্য অর্জনে নিশ্চয়তা দেয়।আসুন সকলেই মাধ্যমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণে সংগ্রাম অভ্যাহত রাখি।1/24/18
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন