ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতিকে মুসলিম সমাজ তথা সর্বসাধারণের কাছে তুলে ধরার জন্য দেশে হাজার হাজার দ্বীনি প্রতিষ্ঠান আছে।এগুলো কিছু আছে সরকারি তত্ত্বাবধানে, কিছু আছে বেসরকারি তত্ত্বাবধানে। এসকল প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী দীর্ঘ সময় ধরে দক্ষ শিক্ষকের তত্বাবধানে থাকেন এবং মুসলিম হিসেবে গড়ে উঠার সুযোগ পায়।মৌসুমি বক্তৃতায় মানুষের মনে দ্বীনি জঝবা সৃষ্টি হয় মাত্র।মুসলিম হিসেবে যারা নিজেদের দাবি করতে চাহেন,তাদের উচিত নিজেই কুরআন অধ্যয়ন করা,অনুধাবন করা।পবিত্র কুরআনে আমাদের কুরআন অধ্যয়ন করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।এতে সুবিধা হলো, এই অধ্যয়নের মাধ্যমে আপনার ভেতর আলোকিত হবে।অন্যদিকে, কয়েক ঘণ্টার মাহফিলে বসে, শুনে আপনি সত্যকে আবিষ্কার করতে পারবেননা এবং আপনার ফজরের নামাজ কাজা হয়ে যাবে।যাদের কারণে অগণিত মানুষের ফজরের নামাজ কাজা হলো, তারাও এই দায় থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা নেই।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
Printfriendly
Featured Post
জাতি নির্মাণে গল্পযোগ
জাতি নির্মাণে গল্পযোগ ১ । মানুষ সামাজিক জীব।তারা পরিবার গঠন করে।তারপর সে-ই পরিবার একটি গোষ্ঠীতে রুপান্তরিত হয় এবং ধীরে ধীরে একাধিক গোষ...
-
মধ্যবয়সের দাম্পত্য সংকট শুরুর কথা: সব রকম কাজ বা চাকুরীর জন্য শিক্ষা এবং ট্রেনিং প্রয়োজন হয় ; নতুবা চাকুরীতে প্রত্...
-
কোম্পানিগঞ্জে র মাদ্রাসাভিত্তিক শিক্ষার হালহকিকত বাংলাদেশের বিশাল জনশক্তি মাদ্রাসাভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থার আওতায় রয়েছে। ম...
-
ভালবাসায় শিল্প ও শিল্পে ভালবাসা ভালবাসা পৃথিবীর আদিমতম শব্দ।সমগ্র বিশ্বমণ্ডল সৃষ্টির সাথে এই শব্দটি যুক্ত ; প্রতিটি মহৎ কর্মে...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন