প্রসংগ:নারীস্বাধীনতা,প্রেম ও কাম
পুরুষ
ও নারীর প্রেম ও কামের রুপ-রং ভিন্ন।নির্দিষ্ট নারীতে প্রচণ্ডভাবে ভালবাসা অনুভবের
পরেও অনেক পুরুষ অন্যনারীতে দেহজ সম্পর্ক তালাশ করে।সেখানেও তাদের যুক্তি থাকে ; থাকে
অনুতাপ।অন্যদিকে বহু নারী আছেন যারা অসম্ভমরকম সংসারী ; সন্তান,শশুর-শাশুড়ি
কে দেখা শুনা করেন। কিন্তু তারাও গোপনে অন্যায্য শয্যাগত হন ;বলেন
: সংসারের জন্য।সত্য হচ্ছে :সব রকম স্বাধীনতা সত্ত্বার অন্তর্গত সামর্থ আর শক্তির
অনুগামী।এর অন্যথা হলে ব্যাক্তি নিজ পতনকেই নিশ্চিত আর দ্রুততর করে।এইক্ষেত্রে ধর্মীয় বিধান মানবজাতিকে পথ দেখিয়েছে যা তাদের
নিষ্কলুষ জীবন ধারায় পরিচালিত করেছে।আমি মনে করি, সকল ধরণের স্বাধীনতাই
আপেক্ষিক এবং ব্যাক্তি নিরেপেক্ষ।ব্যাক্তির যোগ্যতা তার স্বাধীনতার সীমা নির্দিষ্ট
করে দিবে।এর অন্যথা হলে এর যথেষ্ট অপব্যাবহার হবে।আর আমরা নারী স্বাধীনতা নিয়ে
টানাটানি করবো, পুরুষের স্বার্থপরতা খুঁজবো আর এর সমাধানে এনজিও খুলবো। এর মধ্যদিয়ে
নারী স্বাধীনতাকামী সমাজের একটা গোষ্ঠীকে অনিশ্চিত অবস্থায় নিপতিত করবো।এক্ষেত্রে
সফলতা প্রচারের জন্যও অনেকে এগিয়ে আসবেন।কাম-প্রেম- যৌনতা আর নারী স্বাধীনতা নিয়ে
আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। তা যেমন ছিল তেমনি থাকবে।সমাজ বিনির্মানে নতুন তত্ত্ব
আসবে, তথ্য আসবে ; তেমনিভা.বে আমাদের বিতর্কও এগিয়ে যাবে।
বোধঃবিষয়, নারী
২।বহু নারীর অক্ষম আস্ফালন নিষিদ্ধ জগতের স্থায়ী বাসিন্দা করে ।কিন্তু ভিন্নমতের সৌন্দর্য তাদের অন্ধ আবেগের কাছে তুচ্ছ এবং বোধাতীত ।ফলে পবিত্র আর উত্তম জীবন তাদের কাছে অসহনীয় হয় ।
৩। এই এক বিষ্ময়কর বিষয়ঃমানুষ বৃক্ষের ফল খেয়ে খুশি ; অথচ অবহেলায় বৃক্ষটাকেই মেরে ফেলে ।
১।অনেক নারী সেবাদাসীর মত জীবন কাটাতে চায়;প্রেমিকার মত না ।ফলে তার উৎপাদিত ফসল সামাজিক বৈধতা পেলেও তার নিজের কাছেই প্রশ্নবিদ্ধ বৈধতা পায় ; যা তার উত্তরকালকে ধ্বংসের মুখে ফেলে দেয় ।এসব সেইসব নারী যারা তাদের অক্ষমতাকে রূপান্তরিত করে প্রমোদসঙ্গীনী হিসাবে । 1/6/17
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন