স্কুলের ড্রেসকোড
স্কুলের ড্রেস কোড শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ;ড্রেস কোডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাম্যতার মনোভাব সৃষ্টি হয়।বর্তমানে,এই বিষয়টি উপেক্ষিত হচ্ছে।বালকদের মধ্যে প্রায় শতভাগ বিদ্যালয়ের ড্রেসকোড মেনে চলে।মেয়ে শিক্ষার্থীদেরকে এই বিষয়ে কিছুই বলা যাচ্ছে না।মেয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যাপক অংশ বিভিন্ন রংয়ের বোরগা পরে স্কুলে আসে।এই সকল মেয়ে শিক্ষার্থীকে শিক্ষকই চিনতে পারেনা।এদের শিখনফল মূল্যায়নে এবং শ্রেণি পাঠদানে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।মেয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কিছু মেয়ে মন্দ ছেলেদের ফাঁদে পড়ে। তাদের অভিভাবকগণও তাদেরকে কিছু বলতে পারছে না।
বর্তমানে,পারিবারিক সম্পর্কের ভাঙ্গনের কাল চলছে।বিশেষকরে অনেক পরিবারে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে।এরা হিজাব পরে,মুখোশ পরে ও চশমা পরে।এদেরকে কেউ চিনতে পারে না। এরা অবলীলায় অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।ড্রেসকোডের ক্ষেত্রে মহিলা-পুরুষ এমন বিধি অনুসরণ করা উচিত যাতে তারা নারী না পুরুষ চেনা যায়।এতে তারা সন্মানিত হবেন। কিন্তু এখন এটি উপেক্ষিত হচ্ছে।
প্রশাসনে,সেনাবাহিনী, পুলিশ,আনসার সব স্থানে নারী সদস্য আছেন; তারা সকলেই সুনির্দিষ্ট পোশাক পরে থাকেন।শুধুমাত্র বিদ্যালয়েই যতো সমস্যা।অথচ,পোশাক একীভূত শিক্ষাকে উৎসাহিত করে।সরকার এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো উচিত।
সকল ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি নিন্দনীয় অবস্থাকে আহবান করে থাকে।অতি ধার্মিকতা থাকে হঠাৎ করেই তুরস্কে একদিন বোরকা নিষিদ্ধ হয়েছিল, হাজার হাজার আলেম হত্যার শিকার হয়েছিল,আজান নিষিদ্ধ হয়েছিল।আল্লার ভয় যে জাতির অন্তরে জাগেনি,তারাই অন্যায্য বিধানে মানুষকে বাঁধতে চায়।অন্দরে পাপের ফসল ফলিয়ে বাইরে ধার্মিকের আচরণ চূড়ান্ত মোনাফিকের কাজ।মুনাফিক সফল হয়না।ফলে, আল্লাহ তা'আলা এর বিহিত করেন।মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতারণামূলক আচরণ তাদের ধ্বংসের জন্য দায়ী।প্রায় ৯০ শতাংশ মুসলমানদের দেশে ঘুষ বন্ধ হয়না,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিশুরা বলৎকারের
শিকার হচ্ছে।অথচ,কেউ মার্জিত পোশাক পরার কথা বললে অধার্মিকের অকমা দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
২২/০৩/২০২২
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন